এসো ভাসি অলকানন্দার জলে
এসো ভাসি অলকানন্দার জলে –
সমু্দ্েরর মতো বিশাল, উদ্ভাসিত এবং নাcustom made football jerseys penn state jersey ohio state jersey johnny manziel jersey OSU Jerseys justin jefferson lsu jersey johnny manziel jersey fsu jersey johnny manziel jersey florida jersey penn state jersey justin jefferson lsu jersey rowan university new jersey College Football Jerseys aiyuk jersey ন্দনিক
শব্দহীন, প্রগাঢ়, গন্ধকমলের মতো সুভাষিত
অলকানন্দার বলাকা জল, মেহগিনি , ইউক্যালিপটাসের
পথ পেরিয়ে দেখি ঘাস-ফড়িংয়ের খেলা।
কখনো কাকচক্ষু জলের শব্দে মূখরsevilenotocekici.com pánský náhrdelník kůže zub skrue kasse sevilenotocekici.com saralilphoto.com ribstol elan saralilphoto.com saralilphoto.com wiener-bronzen.com dymytr povlečení suchemuryesklep.pl ribstol elan feinsmecker strømper ribstol elan beckmann 12l
কখনো নিঃশব্দ,
ধল প্রহরের শেষ চন্দ্রিমাdeuce vaughn jersey asu football jersey brandon aiyuk jersey ohio state jersey brandon aiyuk jersey brandon aiyuk jersey Iowa State Football Uniforms Ohio State Team Jersey Iowa State Football Uniforms aiyuk jersey rowan university new jersey Florida state seminars jerseys ohio state jersey florida jersey asu football jersey র আলতো হাসি।
উপরিগত ও অগভীর কিছু কথা থাক না তোমার আঁচলে বাঁধা
অনুচ্চারিত শব্দের গভীরতাহীন
প্রানের প্রগাঢ় জলে ভাসে রাজহাঁস
কোথায় উড়ে যায় দূরন্ত বলাকা
জানা নেই, তবু উড়ে চলে, মেঘ ছুঁতে চায়
পরম আহ্লাদে।
তৃষ্ণার্ত চোখ খুঁজে দেখে মেঘলা আকাশ
ভালোবাসা যে আজ রোদেলা সকালে খায় পান্তা মরিচ
কেনা বেচার পন্যে বাজার অর্থনীতির শকুন ওড়ে
পদ্মার স্থিত জলে ডুব দেয় মধ্যরজনী -পূর্নিমা চাঁদ
আফ্রোদিতির ভেজা চোখ
মেঠো পথ ধরে খালি পায়ে হেঁটে চলে, শিশিরের বাড়িঘর মাড়িয়ে
ফালগুণী ভোরে ঘসের ক্যাফেতে সুর উঠে
ধ্রুপদী যন্ত্রেও তারপর শব্দহীন সময়
নেমে আসে তোমার চুলে বর্নে গন্ধে
এক জোড়া রাজহাঁস তখনও অলকানন্দার জলে
ভাসছে-বাসছে-ভাসছে-
স্বপ্ন-ঘুমের ঘোরে বেঘোরে
মুক্ত হলে পাখির মতো উড়ে যাও
শীত এসেছে, উড়ে যাও মেঘ
শীত পড়েছে, ঝড়ে পড়ো পাতা
ডানা মেলে উড়ে যাও মেঘ
আমি পেয়ালায় নরম সিমের মতো রোদ্দুর নিয়ে বসেছি
মা অসুস্থ বলে অনেককাল বঞ্চিত থেকে আজ আমি
অনাহারী আহরে বসেছি
আফ্রিদিতীর চোখে তখনও জল ডাকে বান।
হাতুড়ি গাইতির গান
লাঙ্গলের ফলায় বিপ্লবী তেজ
এসিড বৃষ্টি ঝরে, ঘাসে,
কোদালের ফলা ভাঙ্গে সময়ের ঢেলা
হাতুড়ি গাইতি সবে চালা।
জেগেছে ভোরের কুয়াশার দিন
দুপুরের রোদে জ¦লে আমলকি রোদ,
চাঁদেও গ্রহনে কাঁদে মেহনতী দিন
শোষিতের কান্নায় জাগে প্রতিশোধ ।
ক্ষমা নয়, রক্ত কিংশুকে জ্বালাও পাঁজাল
ভেঙে ফেলো দূরাচার হায়েনার দাঁত,
কাঁপুক জলের মায়া চাঁদেও আলো
মেহনতী হাতে রাখো হাত
স্নিগ্ধ রোদ্দুরের অপেক্ষায়
আমি সারা দিন পৃথিবীর বুকে
দাঁড়িয়ে থেকে একমুঠো
স্নিগ্ধ রোদ্দুর চেয়েছিলাম।
অতঃপর দিনের শেষ প্রহরে
তুমি পাঠালে এক ডজন অস্তগামী সূর্য।
সকালের আর দুপুরের ব্যস্ত পৃথিবী
অনাবিল এক ক্লান্তিতে আচ্ছন্ন যখন
দিনের এই শেষক্ষন টুকুতে
আমি তখন জেগে উঠেছি
আমি তোমার কাছে দাঁড়াতে চেয়েছিলাম।
তুমি অধরে গোলাপী প্রলেপ মেখে
ঘয়ে গেলে যোজন দূরের চন্দ্রমল্লিকা।
এখানে নদীরা সব বিষন্ন
পাখিরা নির্বাক চোখে তাকিয়ে থাকে
মেঘেরা কান্নার বৃষ্টি ঝরায়
অথচ তোমার সঙ্গে পাখিদেও দেখা নেই।
তবুও আমি জানি
ফুলের জন্য কাটার বুকে কতো কষ্ট জমে থকে।